ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনায় সদ্য গঠিত বোর্ডের চেয়ারম্যান আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেছিলেন, ইভ্যালিকে একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করব।
সোমবার (১৮ অক্টোবর) তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এই কথা বলেছিলেন । কিন্তু গত তিন মাসে কোন কিছুই হয় নি ইভ্যালি। ইভ্যালিকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করা তো দুরের কথা সব কিছূ বন্ধ করে দিয়েছে । ইভ্যালিতে চাকরি হারিয়ে কয়এক হাজার মানুষ দুর্বিসহ জীবনযাপন করছে । লক্ষাধিক মার্চেন্ট ও গ্রাহক তাদের সব হারিয়ে পথে বসেছে।
ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন এবং সিইও মোহাম্মদ রাসেলকে ইভ্যালি পরিচালনা ও পাওনা পরিশোধে স্বেচ্ছায় ছয় মাস সময় দিতে সম্মতি জানিয়ে অনলাইনে ডিজিটাল পদ্ধতিতে তথ্য ও স্বাক্ষর সহ ফরম পূরণ করেছেন ইভ্যালির বিশ হাজার মার্চেন্ট ও গ্রাহক।
কোনো আইনী জটিলতা না প্রয়োগ করে সরকারের সার্বিক তত্বাবধানে ইভ্যালিকে রাসেল সাহেবের আওতাভুক্ত করলেই কেবলমাত্র শুধুমাত্র গ্রাহকদের পাওনা মেটানো সম্ভব অন্যথায় আর কারো দ্বারা এইটা লিকুইডেশন এর আওতায় আনা সম্ভব না। রাসেল বাচলে বাচবে ইভ্যালি, চালু হবে গ্রামের প্রান্তিক পর্যায় পর্যন্ত জানা ই-কমার্স ”ইভ্যালি”। বাচবে বাংলার হাজারো যুবক, স্বপ্ন পুরন হবে আমাদের লাখো তরুনের।
স্বাধীনতার স্থপতি, বিজয়ের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে ‘ইভ্যালি’ এক মাইলফলক হয়ে আমাদের মাঝে বেছে থাকুক, এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করি।